Job

ভাস্কর্য, টেরাকোটা, পটচিত্র, স্কেচ

সাধারণ জ্ঞান - বাংলাদেশ বিষয়াবলী - ভাস্কর্য, টেরাকোটা, পটচিত্র, স্কেচ

ভাস্কর্য (Sculpture)

  • ভাস্কর্য এক ধরনের ত্রিমাত্রিক শিল্পকলাবিশেষ। বিভিন্ন পুতুল, মাটির জিনিসপত্র ইত্যাদি ভাস্কর্যের উদাহরণ।
  • যিনি প্রস্তরাদি, কাঠ ইত্যাদি দিয়ে মূর্তি বা ভাস্কর্য নির্মাণ করেন তাকে ভাস্কর বলে।
  • মূল ভাস্কর্য নির্মাণের পূর্বে ক্ষুদ্রাকার ত্রিমাত্রিক যে মডেল তৈরি করে তাকে ম্যাকেট (maquette) বলে ।

টরাকোটা (Terracotta )

  • লাতিন শব্দ টেরাকোটা যা টেরা অর্থ মাটি আর কোটা অর্থ পোড়ানো।
  • পোড়ামাটির তৈরি সকল রকম দ্রব্য যা মানুষের ব্যবহার্য তা টেরাকোটা
  • ম্যুরাল (Mural) দেয়াল বা ছাদে অঙ্কিত শৈল্পিক চিত্রকর্ম ম্যুরাল

পটচিত্র (Scroll painting)

  • সংস্কৃত শব্দ পট শব্দের প্রকৃত অর্থ হলো কাপড় ।
  • বর্তমানে এই শব্দটি ছবি আঁকার মোটা কাপড় বা কাগজের খণ্ড ইত্যাদি অর্থে ব্যবহৃত হয় ।
  • পটের উপর আঁকা চিত্রকে পটচিত্র (Scroll painting) বলা হয় ।
  • যারা পটচিত্র অঙ্কন করেন, তাদের পটুয়া বলা হয়।
  • বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ পটুয়া শিল্পী- পটুয়া কামরুল হাসান।

(Sketch): পেন্সিলে আকা ছবিকে নির্দেশ করে।

Content added By

বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য

Please, contribute to add content into বাংলাদেশের বিখ্যাত স্মৃতিসৌধ ও ভাস্কর্য.
Content
  • কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার ভাষা আন্দোলনের স্মৃতিসৌধ।
  • ঢাকায় নির্মিত প্রথম শহীদ মিনার- ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা মেডিকেল কলেজের হোস্টেলের সামনে যে স্থানে পুলিশ গুলি বর্ষণ করেছিল সেই স্থানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্ররা শহীদ মিনার নির্মাণ করেছিল।
  • শহীদ মিনারটির ডিজাইনার ছিলেন- ডা. বদরুল আলম।
  • শহীদ মিনারটি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউরের পিতা মৌলভী মাহবুবুর রহমান (২৪ ফেব্রুয়ারি)।
  • বর্তমান কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের (১৯৫৭) ডিজাইনার- হামিদুর রহমান।
  • ২০১০ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলা একাডেমির বর্ধমান হাউজের ২য় তলায় ভাষা আন্দোলনের জাদুঘর উদ্বোধন করেন।
Content added By
  • ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুরের মুজিবনগরে প্রবাসী সরকার শপথ গ্রহন করে।
  • এই ঘটনাকে চিরস্মরণীয় করে রাখতে ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল এখানে উদ্বোধন করা হয় মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ।
  • স্মৃতিসৌধটির ডিজাইনের নকশা করেন স্থপতি- তানভীর করিম।
Content added By
  • ঢাকার পশ্চিমে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশেই এই স্মৃতিসৌধটি অবস্থিত ।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর দেশের প্রখ্যাত সন্তানদের হত্যা করে এই স্থানে পরিত্যক্ত ইটের ভাটার পশ্চাতে ফোলে রাখা হয়েছিল।
  • এই সকল সূর্য সন্তানদের স্মরণে ইটের ভাটার আদলে এই স্মৃতিসৌধ নির্মিত হয়।
  • এর স্থপতি ছিলেন ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও জামি আল শাফি।
Content added By

শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

  • শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত।
  • ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর পাক হানাদার বাহিনী নির্বিচারে এদেশের সূর্যসন্তানদের হত্যা করে গণকবর দেয়।
  • ১৯৭২ সালের ২২ ডিসেম্বর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এ সৌধটি উদ্বোধন করেন।
  • এর স্থপতি মোস্তফা হারুন কুদ্দুস হিলি
Content added || updated By

শিখা অনির্বাণ এবং শিখা চিরন্তন

  • শিখা অনির্বাণ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মৃতিস্তম্ভ ।
  • ঢাকা সেনানিবাস এলাকায় এটি অবস্থিত।
  • যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈনিকদের স্মৃতিকে জাতির জীবনে চির উজ্জ্বল করে রাখার জন্য এই স্মৃতিস্তম্ভে সার্বক্ষণিকভাবে শিখা প্রজ্জ্বলন করে রাখা হয়।
  • শিখা চিরন্তন রাজধানী ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবস্থিত একটি স্মরণ স্থাপনা।
  • ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই স্থানটিতে দাড়িয়ে ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ প্রদান করেন।
Content added By
সোহরাওয়ার্দী উদ্যান
মিরপুর বুদ্ধিজীবী কবরস্থান
মুজিবনগর
রায়েরবাজার বধ্যভূমি
নিজে চেষ্টা করুন
  • মহান মুক্তিযুদ্ধের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত ভাস্কর্য জাগ্রত চৌরঙ্গী।
  • মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য।
  • শিল্পী আব্দুর রাজ্জাক জাগ্রত চৌরঙ্গীর ভাস্কর।
  • ১৯৭৩ সালে এটি নির্মাণ করা হয়।
  • জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে দৃষ্টি নন্দন এই স্থাপত্যকর্মটি স্থাপন করা হয়।
Content added By
  • অপরাজেয় বাংলা ঢাবি কলাভবনের সামনে অবস্থিত একটি ভাস্কর্য।
  • ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শুরু হয়।
  • ১৯৭৯ সালে এর উদ্বোধন করা হয়।
  • এটি নির্মাণ করেন মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর- সৈয়দ আবদুল্লাহ খালেদ ।
  • কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলার নারী-পুরুষের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ ও বিজয়ের প্রতীক।
  • ৬ ফুট বেদির নির্মিত এ ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট।
Content added By
একটি পুস্তকের নাম
মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবাহী একটি ভাস্কর্য
একটি সড়কের নাম
একটি ছায়াছবির নাম
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টি.এস.সি সড়কদ্বীপে রয়েছে স্বোপার্জিত স্বাধীনতা অবস্থিত।
  • ১৯৮৮ সালের ২৫ মার্চ এ ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করা হয়।
  • ভাস্কর্যের নির্মাতা চারুকলা ইন্সটিটিউটের অধ্যাপক শামীম শিকদার।
Content added By
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডের সড়ক মোড়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম ভাস্কর্যটি নির্মিত হয়েছে।
  • এটি বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ভাস্কর্য।
  • এ ভাস্কর্যের নির্মাতা- শামীম শিকদার।
  • ১৯৯৯ সালের ৭ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।
  • বাঙালির ইতিহাসে বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত সমস্ত বীরত্বকে ধারণ করে তৈরি করা হয়েছে এ ভাস্কর্য।
Content added By
  • জাহাঙ্গীরনগর ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ নির্মিত হয়েছিল- সংশপ্তক।
  • ভাস্কর- ছিলেন হামিদুজ্জামান খান।
  • অবস্থান- জাবি কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়ানো।
  • এ ভাস্কর্যের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে যাচ্ছেন দেশ মাতৃকার বীরসন্তান।
  • যুদ্ধে পরাজয় নিশ্চিত জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সেই সংশপ্তক।
Content added By
  • শাবাশ বাংলাদেশ বাংলাদেশের স্মৃতিবিজড়িত ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে অন্যতম।
  • এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ ভাস্কর্য ।
  • এর স্থপতি শিল্পী নিতুন কুণ্ডু।
  • এই ভাস্কর্যটি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত।
  • ১৯৯২ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি জাহানারা ইমাম ভাস্কর্যটির উদ্বোধন করেন।

Content added By
  • ময়মনসিংহের বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য বিজয়-৭১।
  • মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্ত প্রতীক
  • বিখ্যাত ভাস্কর্য শিল্পী শ্যামল চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে ২০০০ সালে ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হয় ।
Content added By
  • ঢাকা সেনানিবাসে অবস্থিত মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের নাম- বিজয় কেতন।
  • এর মূল ফটকে অবস্থিত ভাস্কর্যটির নামও- বিজয় কেতন।
  • এই ভাস্কর্যে রয়েছে সাতজন মুক্তিযোদ্ধা, এদের একজন হলেন পতাকাবাহী নারী।
Content added By
Promotion